সরাইলে বন্যায় তলিয়েগেছে ঘড় বাড়ি।।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: সরাইলে প্রতিদিনই বাড়ছে পানি। গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পানির তোড়ে প্লাবিত হয়ে গেছে সরাইলের নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ১৫-২০টি গ্রামের বাসিন্দা। শিক্ষার্থীরা নৌকায় করে যাচ্ছে স্কুলে।
বর্ষার পানির ঢেউয়ের তোড়ে বিলীন হতে চলেছে অতি গুরুত্বপূর্ণ সরাইল-অরুয়াইল সড়ক। এভাবে ঢেউ অব্যাহত থাকলে যেকোনো সময় পানিতে মিলিয়ে যাবে সড়কটি। ফলে হাওরে নিমজ্জিত হবে তিন ইউনিয়নের ৬ লক্ষাধিক লোকের লালিত স্বপ্ন। বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে উপজেলা ও জেলা শহরের সঙ্গে তাদের দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা। সিলেটের সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এখানকার নদ-নদীর পানিও দ্রুত বাড়ছে। এরপর রয়েছে নিয়মিত ভারী বর্ষণ। ফলে পানিবন্দি হয়ে গেছে অরুয়াইল ইউনিয়নের রানীদিয়া, কাকরিয়া, রাজাপুর, দুবাজাইল, ধামাউড়া ও বারপাইকা গ্রামের লোকজন। পাকশিমুল ইউনিয়নের হরিপুর, ষাটবাড়িয়া, বড়ুইছাড়া, ফতেহপুর, পরমানন্দপুর, তেলিকান্দি, জয়ধরকান্দি ও ভুইশ্বর গ্রাম। পানিশ্বর উত্তর ইউনিয়নের শোলাবাড়ি, নাইলা, দেওবাড়িয়া ও শাখাইতি গ্রামের লোকজনও এখন পানিবন্দি। এছাড়া হুমকির মুখে পড়েছে উপজেলার ৬ লক্ষাধিক মানুষের স্বপ্নের সরাইল-অরুয়াইল সড়কটি। ২০১৫ সাল থেকেই চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া থেকে পাকশিমুল গ্রাম পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার সড়কটির বেহাল দশা। ওই বছরও বন্যার পানির তোড়ে সড়কটির বিভিন্ন জায়গা ভেঙে গেছে। সড়কটির একাংশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই চলছে যানবাহন।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা যায়, ১২ কিলোমিটার সড়কটি সংস্কারের জন্য ২০১৫ সালে ৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকার কাজ পায় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সরাইল সদরের হাসপাতালের মোড় থেকে ভূঁইশ্বর বাজার পর্যন্ত সংস্কারের পর কাজ বন্ধ করে দেয় ঠিকাদার। খরচ হয় আড়াই কোটি টাকা। বাকি সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার সড়ক ওই ��
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন