রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

মসনদ-এ-আলা-ঈশা খাঁ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গৌরব মোঃ নিয়াজুল হক কাজল | বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | পড়া হয়েছে 2799 বার মসনদ-এ-আলা-ঈশা খাঁ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গৌরব তিনি ১৯৩৫-৪০ সালের মধ্যে(১)পৃঃ-১৫) সরাইলে তাঁর পিতা দেওয়ান সুলাইমান খাঁ’র (কালিদাস গজদানী) প্রাসাদ বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৫৯৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা জেলার কত্রাবুতে (নবীগঞ্জ) মতান্তরে এগারসিন্ধু দূর্গের অদূরে বখতিয়ারপুরে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।(১,২,৩,৪) ১৫৪৮ সালে তাঁর পিতা সুরিবাহিনীর হাতে নিহতহলে শিশু-কিশোর ঈশা খাঁ ও ঈসমাঈল খাঁকে সুরিবাহিনীর সেনাপতিরা বন্দী করে একই রানী সওদাগরের নিকট কৃতদাস হিসাবে বিক্রী করে দেয়। ১৫৬৩ সালে চাচা কুতুবউদ্দিন খাঁ বহু অর্থের বিনিময়ে তাঁদের মুক্ত করে আনেন। এরপর তাঁর চাচার চেষ্টায় ঈশা খাঁ ফিরে পান সরাইলের জমিদারি। বাংলার আফগান শাসক তাজখাঁ কররানীর অনুগ্রহে ১৫৬৪ সালে ঈশাখাঁ সোনারগাঁও ও মহেশ্বরদি (পলাশ উপজেলা) পরগনার ভূমিলাভ করেন। এর ফলে ঈশাখাঁ কররানী শাসকদের অধিনস্থ ভেসেল জমিদার নিযুক্তহন। ১৫৬৫ সালে তাজ খাঁ তাঁকে পিতার বিভিন্ন জায়গির গুলি ফেরত দেন। এখানে উল্লেখ্য যে, তাজখাঁ কররানীর আগ্রাসিযুদ্ধে ঈশা খাঁর পিতা সুলাইমান খাঁ নিহত হন।সর্ব প্রথম সরাইলে ঈশাখাঁ একটি শাসন কেন্দ্র স্থাপন করেন। ইতিমধ্যে তিনি বাংলার বার ভুঁইয়াদের ও অবিসংবাদিত নেতাহিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। ব্রিটিশ পর্যটকরা লফ্ফিটচ তাঁর এক গ্রন্থে লিখেছেন-গ্রামিন বাংলার রাজাদের প্রধান রাজা ঈশাখাঁ। তিনি খ্রীষ্টানদের বন্ধু।” ঈশা খাঁ এক অভিযান চালিয়ে এগার সিন্ধু (কিশোরগঞ্জেরপাকুন্দিয়াউপজেলা) দখল করেন (এটা তাঁর জীবণের সর্ব প্রথম যুদ্ধ)। ১৫৭৮ সালে মুঘল সুবেদার খানজাহানের নের্তৃত্বে ভাটি অঞ্চলের জমিদারদেরও বিরুদ্ধে এক দূর্দান্ত অভিযান চালান। ঈশাখাঁর সাথে ওয়াদা ভঙ্গ করে ভাটি অঞ্চলের কিছু জমিদার মুঘলদের পক্ষ অবলম্বন করে।কিন্তু ঈশাখাঁ অদম্য সাহস নিয়ে কাসতুল( কিশোরগঞ্জজেলা) সরাইল জোয়ান শাহী সিমান্তে ধামাউড়া এলাকায় মেঘনাতীকে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ মোকাবেলা করে মুঘল বাহিনীকে পরাজিতকরেন। ১৫৮১ সা

মসনদ-এ-আলা-ঈশা খাঁ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গৌরব
তিনি ১৯৩৫-৪০ সালের মধ্যে(১)পৃঃ-১৫) সরাইলে তাঁর পিতা দেওয়ান সুলাইমান খাঁ’র (কালিদাস গজদানী) প্রাসাদ বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৫৯৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা জেলার কত্রাবুতে (নবীগঞ্জ) মতান্তরে এগারসিন্ধু দূর্গের অদূরে বখতিয়ারপুরে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।(১,২,৩,৪)

১৫৪৮ সালে তাঁর পিতা সুরিবাহিনীর হাতে নিহতহলে শিশু-কিশোর ঈশা খাঁ ও ঈসমাঈল খাঁকে সুরিবাহিনীর সেনাপতিরা বন্দী করে একই রানী সওদাগরের নিকট কৃতদাস হিসাবে বিক্রী করে দেয়। ১৫৬৩ সালে চাচা কুতুবউদ্দিন খাঁ বহু অর্থের বিনিময়ে তাঁদের মুক্ত করে আনেন। এরপর তাঁর চাচার চেষ্টায় ঈশা খাঁ ফিরে পান সরাইলের জমিদারি। বাংলার আফগান শাসক তাজখাঁ কররানীর অনুগ্রহে ১৫৬৪ সালে ঈশাখাঁ সোনারগাঁও ও মহেশ্বরদি (পলাশ উপজেলা) পরগনার ভূমিলাভ করেন। এর ফলে ঈশাখাঁ কররানী শাসকদের অধিনস্থ ভেসেল জমিদার নিযুক্তহন। ১৫৬৫ সালে তাজ খাঁ তাঁকে পিতার বিভিন্ন জায়গির গুলি ফেরত দেন। এখানে উল্লেখ্য যে, তাজখাঁ কররানীর আগ্রাসিযুদ্ধে ঈশা খাঁর পিতা সুলাইমান খাঁ নিহত হন।সর্ব প্রথম সরাইলে ঈশাখাঁ একটি শাসন কেন্দ্র স্থাপন করেন। ইতিমধ্যে তিনি বাংলার বার ভুঁইয়াদের ও অবিসংবাদিত নেতাহিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। ব্রিটিশ পর্যটকরা লফ্ফিটচ তাঁর এক গ্রন্থে লিখেছেন-গ্রামিন বাংলার রাজাদের প্রধান রাজা ঈশাখাঁ। তিনি খ্রীষ্টানদের বন্ধু।”  ঈশা খাঁ এক অভিযান চালিয়ে এগার সিন্ধু (কিশোরগঞ্জেরপাকুন্দিয়াউপজেলা) দখল করেন (এটা তাঁর জীবণের সর্ব প্রথম যুদ্ধ)। ১৫৭৮ সালে মুঘল সুবেদার খানজাহানের নের্তৃত্বে ভাটি অঞ্চলের জমিদারদেরও বিরুদ্ধে এক দূর্দান্ত অভিযান চালান। ঈশাখাঁর সাথে ওয়াদা ভঙ্গ করে ভাটি অঞ্চলের কিছু জমিদার মুঘলদের পক্ষ অবলম্বন করে।কিন্তু ঈশাখাঁ অদম্য সাহস নিয়ে কাসতুল( কিশোরগঞ্জজেলা) সরাইল জোয়ান শাহী সিমান্তে ধামাউড়া এলাকায় মেঘনাতীকে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ মোকাবেলা করে মুঘল বাহিনীকে পরাজিতকরেন।  ১৫৮১ সালে তিনি তাঁর শাসন কেন্দ্র সরাইল থেকে সোনারগায়েঁ স্থানান্তর করেন। মুঘল সেনাপতি শাহবাজখাঁ ১৫৮৩ সালে অতর্কিত এক আক্রমন করে ঈশাখাঁ’র বখতিয়ার পুরদূর্গটি ধ্বংস করে দেন। এরপর ঈশা খাঁ শাহবাজখাঁ’র সাথে টোকে এবং তার সুনখানের সাথে বাজিতপুর যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে; উভয় যুদ্ধে মুঘলবাহিনীকে পরাজিত করেন। কাবুলি এগারসিন্ধু যুদ্ধে ১৫৮৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঈশা খাঁ ও মাসুম খাঁ মুঘল সেনাপতি শাহবাজখাঁ কে পরাজিত করেন। একই বছর মুঘল বাহিনী পুনরায় ঢাক, বিক্রমপুর, সোনারগাঁও, অভিযান চালিয়ে ব্যর্থ হয়। ঈশাখাঁ সেনারগাঁও থেকে নিরাপত্তার কারনে প্রশাসনিক কেন্দ্র কত্রাবুতে স্থানান্তর করেন। ১৫৮৫ সালে কোচ রাজারাম হাজরাও লক্ষণ হাজরাকে পরাজিত করে জংগলবাড়ীদূর্গ( কিশোরগঞ্জেরকরিমগঞ্জ) দখল করেন। ত্রিপুরার রাজা অমর মানিক্যে ও সাথে ঈশা খাঁ’র অত্যন্ত ভাল সম্পর্ক ছিল। ঈশাখাঁ ১৫৫৭ সালে উদয় পুরের অমর দীঘি খননকালে একহাজার শ্রমিক পাঠিয়ে রাজাকে সাহায্য করেন। দিল্লীর সম্রাট আকবর১৫৯৪ সালের১৭মার্চ তাঁর সুদক্ষ সেনাপতি মানসিংহকে বাংলার সুবাদার নিযুক্ত করেন। ১৫৯৭সালের ৫ই সেপ্টেম্বর বিক্রমপুর হতে প্রায় ৩৬ মাইল উত্তরে মেঘনা নদীতে ও নদীর তীরে প্রচন্ড একজল ও স্থল যুদ্ধে ঈশা খাঁ ও মাসুম খাঁ কাবুলি মুঘল সেনাপতি মানসিংহকে চরমভাবে পরাজিত করেন। এযুদ্ধে মান সিংহের পুত্র সেনাপতি দুর্জন সিংহ নিহত হন এবং মুঘল বাহিনীর অনেক সৈন্য আহত-নিহত ও বন্দী হয়। ষষ্ঠদশ শতাব্দির মাঝামাঝি রচিত এককাব্যে সম্রাট আকবরের কন্ঠে উক্তযুদ্ধ সম্পর্কে সরস বর্ণনা রয়েছে।

কহ মানসিংহ রায়  গিয়াছিলা বাংলায় //কেমন দেখিলা  সেই দেশ //কেমন করিলা রণ  কহ তার বিবরন //নাজানি পাইলা কত ক্লেশ ।।

মুঘল সম্রাট আকবর সমগ্র উত্তর ভারত, এমন কি আফগানিস্তানের বিশেষ অংশ পর্যন্ত দখল করেছিলেন। কিন্তু ঈশা খাঁর প্রবল প্রতিরোধের কারনে ভাটি বাংলায় বারবার  মুঘলবাহিনী পরাজিত হয়েছে। ১৫৯৭ সালের যুদ্ধেপরাজিত হয়ে সম্রাট আকবর কৌশলী সমঝোতার পথ অবলম্বন করলেন। তিনি ঈশা খাঁকে দিল্লী অহ্বান করলেন। সম্রাটের ডাকে সাড়া দিয়ে ঈশাখাঁ সমভিব্যাহারে দিল্লী গিয়ে সম্রাটের সাথে সাক্ষাত করলেন। তখন একসমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে ঈশা খাঁ কেদেওয়ান ও মসনদ-এ-আলাউপাধি সহ ২৪ টি পরগনার শাসন ক্ষমতা প্রদান করেন। (মতান্তরে, ঈশা খাঁ নিজেই মসনদ-ই-আলা উপাধিগ্রহণ করেন (৩)। পরগনাগু লিহল -আতিয়া/আটিয়া, কাগমারি, বড়বাজু, শেরপুর, জোয়ানশাহি, আলাপসিংহ, ময়মনসিংহ, জাফরসিংহ, নাছিরুজিরাল, খালিয়াজুরি, গংগামন্ডল, পাইকুরা, বরদাখাত/বলদাখাল, স্বর্ণগ্রাম, বরদাখাতমন্দ্রা, হুসাইন শাহী, ভাওয়াল, মহেশ^রদি, কাতরার, কুরিখাই, জোরহুসাইনপুর, সিংদা, দরজিবাজু, হাজরাদি।

চৌকস মুঘল বাহিনীর অগ্রাসী  আক্রমন  প্রতিরোধ করে মসনদে-আলা দেওয়ান  ঈশা খাঁ ও তাঁর পুত্র দেওয়ান মুসা খাঁ দীর্ঘ ৪৮ বছর ভাটি বাংলার স্বাধিনতা সমুন্নত রাখেন। এটা এ অঞ্চলের মানুষ তথা ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাসীর জন্য একটি বড় গৌরব ও গর্বের বিষয়।

গ্রন্থনাঃ মোঃ নিয়াজুল হক কাজল, সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাংবাদিক।
লেখক ও গবেষক।নবীনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

তথ্যসূত্রঃ ১/সরাইল পরগনার ইতিহাস-ড.শাজাহান ঠাকুর।২/ ঈশা খাঁ মসনদ-ই-আলা-মোঃ মোশারফ হোসনে শাহজাহান।৩/বাংলা পডিয়িা।৪/উইকিপিডিয়িা।

বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ, ২০১৭

ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ৭ঘন্টায় বন্দুক যুদ্ধ ও গনপিটুনিতে নিহত ৪,,,,

ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ৭ ঘন্টায় বন্দুক যুদ্ধ ও গনপিটুনিতে নিহত ৪

ব্রাহ্মনবাড়িয়া :  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গত ৭ ঘন্টায় বন্দুকযুদ্ধ ও গনপিটুনিতে ৪ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয়রা বলছে, প্রতি ৭ ঘন্টায় একটি করে অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। এতে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। পুলিশ বলছে, সৃষ্ট এসব ঘটনায় যারা মারা পড়ছে তারা নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত। এদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। জেলার বিজয়নগর ও নবীনগরে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার রাত ৮ টায় থেকে রাত ৩ টার মধ্যে এসব হিংসাত্মক ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের এসআই, এসআই সহ ৫ জন আহত হয়েছে। পুলিশ দাবীা করেছে, জেলার বিজয়নগরে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে এক মাদক ব্যবসায়ী ও এক ডাকাত নিহত হয়েছে। নিহতরা হল আন্তজেলা ডাকাত সর্দার বুলবুল মিয়া ওরফে বুইল্লা এবং নুরুল ইসলাম। বুধবার দিবাগত রাত ৩ টায় ঢাকা-সিলেট মাহাসড়কের গভীর রাতে জেলার বিজয়নগর উপজেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহতদের ঘটনা ঘটে। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা আলী আরশাদ জানান, এ উপজেলার খেতাবাড়ি এলাকায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে বুলবুল ডাকাত নিহত হয়। এছাড়া মেরাসানী গ্রামের বাজারের উত্তর পাশে বন্দুকযুদ্ধে মোঃ নুরুল ইসলাম নিহত হয়। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আরশাদ জানান, সে একজন মাদক ব্যবাসায়ী। তার বিরুদ্ধে ৫টি মাদকের মামলা রয়েছে। পুলিশ জানায়, এসময় পুলিশ ও ডিবি পুলিশের সাথে অন্তত অর্ধশত রাউন্ড গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। তবে বন্দুক যুদ্ধে লিপ্তদের ধরা সম্ভব হয়নি। ডিবি পুলিশের ওসি মোঃ মফিজউদ্দিন ভুইয়া বলেন, তাদের ৫জন সদস্য আহত হয়েছে। তাদের কাছ থেকে পাইপগান, ছোড়া ও ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আরশাদ জানান, দু,পক্ষের ঘটনায় অন্তত ৫০ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়।

এদিকে, বুধবার রাত ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের জগন্নাথপুরে ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে দুই ডাকাত নিহত হয়েছে। তারা হচ্ছে নবীনগর উপজেলার রসুল্লাবাদ গ্রামের আব্দুল হক ও তার সহযোগী কাজুলিয়া গ্রামের ইয়াছিন। নবীনগর থানার ওসি ইমতিয়াজ আহমেদ জানান, উপজেলার  জগন্নাথপুরের সাবেক মেম্বার সেন্টু মিয়ার বাড়িতে ডাকাতি করতে গেলে লোকজনের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন জড়ো হয় এবং দু’জন ডাকাতদের ধরে ফেলে, অন্যরা পালিয়ে যায়। এসময় জনতার গণপিটুনিতে ২ডাকাত গুরুতর আহত হয়। তাদেরকে  নবীনগর হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ জানান আব্দুল হকের বিরুদ্ধে ডাকাতি ও মাদকসহ ৯টি মামলা রয়েছে।

সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

৪৫ বছরেও মেরামত হইনি নবীনগর-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাস্তাটি,,,,

স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও নিজ জেলার সঙ্গে কোনো সরাসরি সড়ক যোগাযোগ তৈরি হয়নি। এমনি একটি উপজেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার রাধিকা-শিবপুর-নবীনগর সড়কে প্রায় ৯ বছর আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি ব্রিজ ও ৩টি কালভার্ট নির্মাণ করলেও দীর্ঘ সময়ে সড়কটি নির্মাণ না হওয়ায় চরম দুর্ভোগের শিকার উপজেলারসহ জেলার পশ্চিমাঞ্চলের লক্ষ লক্ষ মানুষ।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রাধিকা-শিবপুর-নবীনগর সড়ক নির্মাণে ২০০৭ সালে বর্তমান মূল্যে প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে নবীনগর উপজেলার নাড়ুই এলাকায় তিতাস নদীর ওপর ৩০৪ মিটার দীর্ঘ, কনিকাড়ায় ৯৩ মিটার দীর্ঘ দুটি সেতু ও ৩টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। কিন্তু প্রকল্পটি বাস্তবায়ন না হওয়ায় ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের উদ্দেশ্য সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়। এদিকে নির্মিত ব্রিজ ও কালভার্টের উভয়পাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সড়ক পথে ঢাকা যেতে হলে ওই এলাকার মানুষকে নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ-কুমিল্লা সড়কপথে ময়নামতি হয়ে অথবা বাঞ্ছারামপুর-আড়াইহাজার ফেরি পার হয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করে যাতায়াত করতে হয়। নবীনগর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী, ট্রাকে পণ্য নিয়ে জেলা সদরে যেতে হলে কোম্পানীগঞ্জ দিয়ে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌঁছাতে হয়। যার দূরত্ব ৮০ কিলোমিটারের অধিক। এর ফলে অনেক সময় পথেই রোগীর মৃত্যু হয়, পণ্যসামগ্রী নষ্ট হয়ে যায়। এদিকে এলাকার শিক্ষার্থীদের নৌ-পথে যাতায়াত করতে গিয়ে অনেক সময় দুর্বিষহ অবস্থায় পড়তে হয়।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আমির হোসেন জানান, ইতিমধ্যে ‘নবীনগর- শিবপুর-রাধিকা আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ ও অ সংস্কার কাজ চলবে,,,,,

বাঞ্ছারামপুরে জমিদার বাড়ি : রক্ষণা-বেক্ষণের অভাবে ধ্বংস হচ্ছে ,

বাঞ্ছারামপুরে জমিদার বাড়ি : রক্ষণা-বেক্ষণের অভাবে ধ্বংস হচ্ছে
বিউটিফুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া :- বাঞ্ছারামপুর : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাওরাঞ্চলের উপজেলা বাঞ্ছারামপুর আর স্বাধীনতা যুদ্ধে এই রাজ বাড়িটি বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। পাক-বাহিনী ঘাটি গেড়েছে সদও উপজেলার থানা কম্পাউন্ডে। আর রাজবাড়িটি স্থানীয় মুক্তিবাহিনীর শেষ আশ্রয়স্থল হয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রেখেছে  তীর্থরায়ের জমিদার বাড়িটি।কারণ বাড়িটি সুরক্ষিত,নিরাপদ,যুদ্ধ চালানোর জন্য বেশ সুবিধা জনক ছিল।এছাড়া যুদ্ববচলাকালীন সময়ে পার্শ্ববর্তী এলাকার আহত ও ক্লান্ত বিভিন্ন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় স্হল হিসেবে ব্যবহার হতো  এই জমিদার বাড়ীতে।তাছাড়া  শত বছরের পুরনো দৃষ্টিনন্দন,অসাধারন নকশি-আকাঁ জমিদার বাড়ীটি। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার রূপসদী গ্রামে তিতাস নদীর তীর ঘেষাঁ ১৯১৫ সালে ভারত থেকে নকশা ও রাজমিস্ত্রী এসে জমিদার তীর্থবাসী রায় ৫ একর জমির উপর এই বিশাল অট্টালিকা নির্মাণ করেন। এই জমিদার বাড়িতে আছে ৩টি পুকুর। পুকুর গুলিতে ছিল বড় বড় মাছ। স্হানীয়রা জানায়, জমিদার তীর্থবাসী রায়ের বাড়িতে একসময়ে বিরাট মেলা বসতো। এই মেলায় গ্রামীণ জনপদে লোকজন ঐতিহ্যবাহী রকমারি জিনিসপত্র কেনাবেচা হতো। শুধু তাই নয় প্রতি বছর শীতকাল আসলেই মাসজুড়ে বসতো কীর্তন ও বাহারী পণ্যেও  মেলা।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা রূপসদী গ্রামের জমিদার তীর্থবাসী চন্দ্র রায় রাজকীয় ভঙ্গিতে ঘোড়ায় চড়ে এই জনপদের বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করতেন। জমিদার তীর্থবাসী চন্দ্র রায়ের ছেলে মহিষ চন্দ্র রায় এই জনপদে শিক্ষা বিস্তারের জন্য ১৯১৫ সালে সাড়ে ৪ একর ভূমির উপর তার দাদার নামে রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয় নির্মাণ করেন। স্কুলটি এখন উপজেলার সেরা স্কুল হিসেবে সমাদৃত।একই বছরে তার পিতা তীর্থবাসী স্মৃতি রায় নির্মাণ হয় একটি মঠ । মঠটি নির্মানের পর ১৯৭১-যুদ্ধেও শুরুতেই তীর্থরায়ের বংশধরগণ চীরদিনের জন্য পাড়ি জমান ভারতে।তিনি আর ফিরে  আসেননি আর। দখল হয়ে গেছে জমিদার বাড়ীর বিশাল অংশ।দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে  যে বাড়িটি  নিরাপদ আশ্রয়,সেখানে এখন সন্ধ্যা হলে বসে মাদকের আসর, চলে নানারকম অনৈতিক কর্মকান্ড। স্হানীয়রা দাবী জানান,  সরকারিভাবে তীর্থরায়ের বাড়িটি পুন:সংস্কারের করে স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখা এই রাজবাড়িটি  রক্ষণা-বেক্ষণ করা খুবই জরুরী।

ইসলামকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম ঘোষণা করলো ইউনেস্কো শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন

ইসলামকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম ঘোষণা করলো ইউনেস্কো শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন


জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কো ইসলামকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম বলে ঘোষণা করেছে। এই ঘোষণার ফলে যারা ইসলামকে সন্ত্রাসবাদের জন্য দায়ী করে আসছে তাদের মুখ এবার বন্ধ হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

গত ৭ জুলাই এ সম্পর্কিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ইউনেস্কো। এর ছয় মাস আগে থেকেই ইউনেস্কো ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশন এর সঙ্গে যৌথভাবে বিশ্বের সবগুলো ধর্ম নিয়ে গবেষণা চালায়। ওই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম কোনটি তা খতিয়ে বের করা।

ছয় মাসব্যাপী গভীর গবেষণা ও বিশ্লেষণের পর আমরা এই উপসংহারে উপনীত হয়েছি যে, ইসলামই বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম।এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বলেছেন রবার্ট ম্যাকগি। ইনি ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশনের তুলনামূলক গবেষণা বিভাগের প্রধান। সংবাদ সম্মেলনে ইউনেস্কোর কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।


সম্প্রতি ঢাকা ও বাগদাদের সন্ত্রাসী হামলাসহ ইসলামের নামে চালানো সন্ত্রাসী হামলাগুলোর সঙ্গে ইসলাম ধর্মের কোনো যোগ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন ইউনেস্কো কর্মকর্তারা।
ইউনেস্কো কর্মকর্তারা বলেন, সন্ত্রাসবাদের কোনো ধর্ম নেই। ইসলামের অর্থ শান্তি।

এই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির দলিল হিসেবে উৎসাহী মুসলিমদেরকে এ সংক্রান্ত সনদ সরবরাহ করবে ইউনেস্কো। সনদটি মাদরাসা, ইসলামি গবেষণা কেন্দ্র, মসজিদ, হালাল স্টোর এবং কসাইখানায়ও প্রদর্শন করা যাবে।

বিশ্বের বড় বড় রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারা ইউনেস্কোর এই সনদ ও ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাইলামাও অন্যান্য ধর্মগুলোকে ইসলামের কাছ থেকে শান্তির শিক্ষা গ্রহণ করতে বলেছেন।

রবিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৬

বাসুদেবে আওয়ামীলীগের অফিস উদ্বোধন সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কার্যালয় উদ্বোধন করা হয়েছে।

বাসুদেবে আওয়ামীলীগের অফিস উদ্বোধন
সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কার্যালয় উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে পানি সম্পদ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি কার্যালয়টি উদ্বোধন করেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ইসহাক ভূঞা, সদর উপজেলা সহসভাপতি দারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এম এইচ মাহবুব আলম, ইউনয়ন সভাপতি মোবাশ্বের আলম, সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ মোল্লা, উপজেলা যুবলীগ যুগ্ম-আহবায়ক আবু নাহিদ সোহাগ,, ,, ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি শাহনেওয়াজ মোল্লা,,, সাধারণ সম্পাদক শিপন ভূঞা, ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল আলম, সাধারণ সম্পাদক রুবেল ভূঞা। এরপর তিনি উজানিসার, আহরন্দ, মহিউদ্দিন নগর এলাকায় ব্যাপক জনসংযোগ করেন। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আকর্ষনীয় স্হান সমুহ সহানের নাম ও ঠিকানা কি ভাবে যাবেন,,

(ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আকর্ষণীয় স্থান সমুহ)
--------------------------
স্হানের নাম ও কিভাবে যাওয়া যায়,
নিচে পড়ুন,,,,,।।।।

♣লক্ষীপুর শহীদ সমাধিস্থল কসবা♦---- উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৩কিঃমিঃ উত্তর পূর্বে গোপীনাথপুর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামে কসবা উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৩কিঃমিঃ উত্তর পূর্বে গোপীনাথপুর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামে ।

কোল্লাপাথর শহীদ সমাধিস্থল♦--- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । কসবা উপজেলার দক্ষিণে ১০কিঃমিঃ দুরে ভারতীয় সীমান্তের সন্নিকটে বায়েক ইউনিয়নের কোল্লপাথর গ্রামে

কালভৈরব ♦---M H B--ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে রিক্সা যোগে যাওয়া যায় । মেড্ডা?

ফারুকী পার্কের স্মৃতিস্থম্ভ♦-----ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে রিক্সা অথবা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায় ।

অবকাশ অফিসার্স কোয়ার্টার এ
সৌধ হীরন্ময়♦----ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে রিক্সা অথবা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায় । কাউতলী

হাতীর পুল♦---M H B----ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।

সরাইল থানার বারিউরা নামক বাজারের প্রায় একশত গজ দূরে
কেল্লা শহীদ মাজার♦---কাউতলী থেকে লোকাল সিএনজি যোগে যাওয়া যায় ।

আখাউড়ার মোগড়াই
গঙ্গাসাগর দিঘী♦---M H B--ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । গঙ্গাসাগর?

উলচাপাড়া মসজিদ ♦---ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । উলচাপাড়া গ্রামে

কাজী মাহমুদ শাহ (রহ) মাজার♦---- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে রিক্সা নিয়ে যাওয়া যায় । কাজী পাড়া

ছতুরা শরীফ♦_---M H B--- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি / বাছে যাওয়া যায় । কসবা উপজেলার ছতুরা গ্রামে

নাটঘর মন্দির ♦----নবীনগর থেকে রিক্সা করে যাওয়া যায় । নবীনগর থানার নাটঘর গ্রামে।।?

বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির ♦----নবীনগর থেকে রিক্সা করে যাওয়া যায় । নবীনগর উপজেলার ইতিহাস প্রসিদ্ধ বিদ্যাকুট গ্রামে

কচুয়া মাজার ♦---M H B---নাসিরনগর থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড় বাজার....পশ্চিমে দিকে পায়ে হেঠে কচুয়া মাজার সরাইল থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়.....চাতলপাড় থেকে কচুয়া ভৈরব থেকে নৌকা/ দিয়ে চাতলপাড় লাখাই থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড় চাতলপাড় ইউনিয়ন?

জয়কুমার জমিদার বাড়ী ♦----বুড়িশ্বর থেকে পায়ে হেটে মাত্র ১০ মিনিটে ঐ জমিদার বাড়ীতে যাওয়া যায়৤ এছাড়া বুড়িশ্বর ইউনিয়নের যেকোন যায়গা থেকে যানবাহন দ্বারা যাওয়া যাও৤ শুধু গংগানগর থেকে নৌ পথে যেথে হয়৤ বুড়িশ্বর গ্রামের উত্তর পাশে একেবারে শেস ‍সিমান্তে এই বাড়ি অবস্থিত?

আশুগঞ্জ মেঘনা নদীর পার♦---M H B---- আশুগঞ্জ গোল চত্তর থেকে ১০টাকা রিক্সা ভাড়া করে যাওয়া যায় । এছাড়াও ৫ মিনিট হাটলেই উক্ত স্থানে যাওয়া যায় ।

আশুগঞ্জ নাটাল এর পশ্চিম দিক
হাতিরপুল ♦----বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিশ্বরোড মোড় এসে সিএনজি যোগে সরাসরি আসা যায়। উপজেলা চত্বর থেকে সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। সরাইল উপজেলার বারিউড়া নামক স্থানে অবস্থি।

আরিফাইল মসজিদ♦-----বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিশ্বরোড মোড় এসে সিএনজি যোগে সরাসরি আসা যায়। উপজেলা চত্বর থেকে রিক্সা যোগে কিংবা পায়ে হেটেও যাওয়া যায়। দক্ষিণ আরিফাইল, সরাইল

হাটখোলা মসজিদ বা আরফান নেছার মসজিদ ♦----বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিশ্বরোড মোড় এসে সিএনজি যোগে সরাসরি আসা যায়। উপজেলা চত্বর থেকে রিক্সা যোগে কিংবা পায়ে হেটেও যাওয়া যায়। সরাইল বাজার

গুনয়াউক বাগান বাড়ি♦---M H B ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িযা

হযরত ডেংগু শাহ( র:) এর মাজার শরীফ♦---- নাসিরনগর ও মাধবপুর উপজেলা হইতে সিএনজি যোগ। নাসিরনগর উপজেলার অন্তগর্ত হরিপুর গ্রামে।

কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ♦----M H B--ব্রাহ্মণবাড়িয়া হতে বাস/সিএনজি করে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের পাশে ইসলামপুর এ কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ আসা যায়। ইসলামপুর?

আয়েত উল্লাহ শাহ এর মাজার♦---- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । বিটঘর, পানিশ্বর, সরাইল।

শ্রী শ্রী কালাচাঁদ বাবাজীর মন্দির♦---- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । বিটঘর, পানিশ্বর, সরাইল।

টিঘর জামাল সাগর দীঘি♦----M H B-- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । টিঘর, পানিশ্বর, সরাইল।

মুক্তিযোদ্ধে নিহত ৭১ জন শহীদের নামে নির্মিত স্মৃতিসৌধ ♦----M H B---ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । বিটঘর, পানিশ্বর, সরাইল।

ধর্মতীর্থ পটিয়া নদী পাড় (ধরন্তীঘাট)♦----M H B-- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । ধরন্তী ঘাট, কালীকচ্ছ, সরাইল।

কালিকচ্ছ নন্দীপাড়াস্থ দয়াময় আনন্দধাম♦------ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । কালীকচ্ছ, সরাইল।

সলিমগঞ্জ কলেজ ♦---নবীনগর হতে সি এন জি বা মটর বাইক এবং বর্ষাকালে নৌকা যোগে । সলিমগঞ্জ, নবীনগর, ব্রাহ্মনবাড়িয়া।

আব্দুর রহমান শাহের মাজার♦----- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । শাহজাদাপুর, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া্।

এমপি টিলা♦--M H B--নবীনগর হতে লঞ্চে আসা যাওয়া করা যাই এবং নরসিংদী হতে লঞ্চে আসা যাওয়া করা যাই। ধরাভাঙ্গা, নবীনগর, ব্রাহ্মনবাড়িয়া।
শ্রীঘর মঠ শ্রীঘর মঠ উক্ত মঠটি আনমানিক ১৯৪১-৪২ খ্রীঃ জমিদার রাজ চন্দ্র নাথা নির্মান করে । এই পরিবারের অলঙ্গ নাহাকে বৃষ্টিশ সরকার রায় বাহাদুর হিসাবে খেতাব দিয়েছিলেন। উক্ত জমিদার পরিবারের উদ্যেগে শ্রীঘর করুনাময়ী দাতব্য চিকিৎসালয়টি স্থাপিত হয়। বর্তমানে এটি শ্রীঘর উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসাবে বিদ্যমান আছে। শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন?

আহাম্মদপুর মুক্তিযোদ্ধা সৃতিসৌধ♦--- নবীনগর হতে লাউরফতেপুর সি এন জি মাধ্যমে যাওয়া যাই। লাউরফতেপুর ইউনিয়ন

বাড়িখোলা তঞ্জুমৌলভির মাজার♦---M H B-- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । লাউরফতেপুর ইউনিয়ন
হাজীপুর মঠ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । লাউরফতেপুর ইউনিয়ন?

গনিশাহ মাজার শরীফ ♦---M H B----যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ ১৯ নং বড়িকান্দি ইউনিয়ন ভবনটি বর্তমানে গনিশাহ (রঃ) মাজার সংলগ্ন থোলস্নাকান্দি গ্রামে অবস্থিত। নবীনগর থেকে সি,এন,জি লঞ্চ এবং ঢাকা ও নরসীংদী থেকে লঞ্চ যোগে আসা যাওয়া করা যায়। ১৯ নং বড়িকান্দি ইউনিয়ন, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়য়া।

খাতাবাড়িয়ার রহমানিয়া দরবার শরীফ♦---
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । কাইতলা ইউনিয়ন
কৈবর্তবাড়ী ও মিস্ত্তর বাড়ীর মঠ কৈবর্তবাড়ী ও মিস্ত্তর বাড়ীর মঠ নারই, পূর্ব পাড়া কাইতলা ইউনিয়ন
রাধিকা-নবীনগর মহাসড়কে তিতাস নদীর ব্রীজ রাধিকা-নবীনগর মহাসড়কের উপর নির্মিত এই ব্রীজটি আশুগঞ্জ-ভৈরব সেতুর পর পরই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সবচেয়ে বড় সেতু। ব্রীজ দেখতে এবং বিকেল বেলায় হাওয়া খেতে প্রতি দিন অনেক লোকজন এখানে আসে। ব্রীজটির পূর্ব পাড়ে রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বার আউয়ালিয়া দরবেশগনের নামেধন্য সুপরিচিত বারআউলিয়ার বিল। যার ডাক নাম ‘‘বার আইল্লার বিল’’। তার পশ্চিম পাড়ে রয়েছে ব্রাহ্মণহাতা গ্রাম হয়ে সূর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্ম ভূমি শীবপুর। কাইতলা ইউনিয়ন
হযরত পীর সৈয়দ দয়াল বাবা ফিরোজ

শাহ্ (রঃ) এর মাজার যাতায়াতঃ♦---- নবীনগর উপজেলা সদর বাসস্টেন্ড হতে বাস/সিএনজি যোগে জিনদপুর বাজার। ভাড়ার হার - ১৫-২০ টাকা (জনপ্রতি) জিনদপুর, নবীনগর , ব্রাহ্মণবাড়ীয়া

দয়াময় মন্দির যাতায়াতঃ --নবীনগর উপজেলা সদর বাসস্টেন্ড হতে বাস/সিএনজি যোগে জিনদপুর বাজার। ভাড়ার হার - ১৫-২০ টাকা (জনপ্রতি) কাঁঠালিয়া দয়াময় মন্দির, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া?

শ্রীরামপুর আবুল উলাইয়া এতিম খানা----- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় । শ্রীরামপুর আবুল উলাইয়া এতিম খানা।

সতীদাহ মন্দির*------উপজেলা সদর হতে নৌকা দিয়ে (ভাড়া ১৫/-) মেরকুটা বাজারে নামিয়া রিক্সা দিয়ে (২০ টাকা ভাড়া) মন্দিরে আসা যায়। বিদ্যাকুট, মেরকুটা, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া?

রছুলস্নাবাদ খান বাড়ির দিঘিরপার♦--M H B--- উপজেলা সদর থেকে সড়ক পথে। রছুল্লাবাদ উত্তর পারা।
নাটঘর শিবমন্দির উপজেলা হতে লঞ্চ, ট্রলার ও নৌকা যোগে নাটঘর শিবমন্দির ১ বিঘা??

তোফায়েল মোহাম্মদ (মেজর) স্মৃতিসৌধ. ♦--- যোগাযোগ আউলিয়া বাজার হতে ধোরানাল স্কুল তারপর হেটে প্রায় ১০ মিনিটের রাস্তা। লক্ষীপুর গ্রাম, ধোরানাল, মুকুন্দপুর, বিজয়নগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

হযরত সৈয়দ ‘ম’ আলী (রহঃ) মাজার শরীফ। ♦-M H B---হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা হতে সি,এন,জি,অটোরিক্সা এবং যে কোন যানবাহনে চড়ে এই স্থানে আসা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হতে যে কোন যানবাহনে গুনিয়াউক আসা যায়। গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িযা

মহর্ষি মনোমোহন দত্ত আশ্রম♦---- ঢাকা থেকে কোম্পানীগঞ্জ হয়ে সাতমোড়া বাজার থেকে মহর্ষি মনোমোহন দত্ত আশ্রম। মহর্ষি মনোমোহন দত্ত আশ্রম, সাতমোড়া, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

হরষপুর দেওয়ান বাড়ী ♦----হরষপুর রেলষ্টেশন থেকে অটোরিক্সা যোগে হরষপুর দেওয়ান বাজার (ভাড়া ০৫) টাকা।দেওয়ান বাজার থেকে রিক্সা দিয়ে দেওয়ানসাহেবের বাড়ী যাওয়া যায়। হরষপুর নিদারাবাদ
নাসিরনগর মেদীনি হাওড় অঞ্চল নাসিরনগর উপজেলা

কারাছড়া চা-বাগান♦----বিজয়নগর থেকে সিএসজি যোগে। বিজয়নগর উপজেলায় বিষ্ণুপুর ইউনিয়নে কালাছড়া গ্রামে অবস্থিত।
খান নার্সারী চম্পকনগর 3নং ওয়ার্ড জামাল পুর গ্রামে???+++
বিউটিফুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া,,,?